রেস্তোরাঁটির মালিক মিনু পাউলাইন জানান, একদিন এক নারীকে আবর্জনা থেকে খাবার সংগ্রহ করতে দেখে তিনি রেস্তোরাঁর বাইরে রেফ্রিজারেটর রাখার সিদ্ধান্ত নেন। তার রেস্তোরাঁর অবশিষ্ট খাবার সেখানে রেখে দেন। যাতে ভবঘুরে মানুষ সেখান থেকে খাবার নিতে পারে। এই রেফ্রিজারেটর ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকে। যে কেউ সেখান থেকে বিনামূল্যে খাবার নিতে পারেন। পাউলাইন প্রতিদিন রেফ্রিজারেটরে ৭৫ থেকে ৮০ ধরনের খাবার রাখেন। তার এ কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে রেস্তোরাঁর অনেকেই সেখানে অবদান রাখে।
পাউলাইন মনে করেন, অর্থ ব্যক্তিগত, তবে সম্পদ গোটা সমাজের। তিনি মানুষকে সচেতন করে বলতে চান, নিজের টাকা নষ্ট করে আপনি সমাজের সম্পদ অপব্যয় করবেন না।
লিলি/তৌহিদ