চীনের দুই অধিবেশনের শিক্ষাসম্পর্কিত খবর ও চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনোমিকস'র সংক্ষিপ্ত পরিচয়
  2016-03-14 13:50:57  cri


আজকের অনুষ্ঠানে আমরা ২০১৬ সালের চীনের দুই অধিবেশনের শিক্ষাসম্পর্কিত কিছু প্রস্তাব ও খবর জানিয়ে দেবো এবং চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনোমিকসের কিছু তথ্য তুলে ধরবো।

প্রথমেই চীনের গণরাজনৈতিক পরামর্শ সম্মেলন (সিপিপিসিসি)-র শিক্ষা মহলের বৈঠকের কিছু তথ্য তুলে ধরবো।

৮ মার্চ চীনের শিক্ষামন্ত্রী ইউয়ান কুই রেন সিপিপিসিসি'র সদস্যদের সঙ্গে চীনের শিক্ষাদানব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করার সময় বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন একটি ব্যবস্থামূলক প্রকল্প, যাতে গোটা সমাজের প্রচেষ্টা প্রয়োজন। শিক্ষাদানের সমস্যা সমাধান করা হবে দারিদ্র্য বিমোচনের ভিত্তি। দরিদ্র অঞ্চলের শিক্ষাগ্রহণের ব্যবস্থা সংস্কার করে গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকদের আরো বেশি প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানের মান উন্নত করতে হবে। যাতে দরিদ্র অঞ্চলে আরো বেশি শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়। এই সব শিক্ষার্থীরা দারিদ্র্য বিমোচনে নিজ নিজ অবদান রাখতে পারবেন বলে মন্তব্য করেন চীনা শিক্ষামন্ত্রী।

দরিদ্র অঞ্চলের উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষাদানের আওতা আরো বাড়বে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সেই সঙ্গে যারা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন না, তাদের পেশাগত প্রযুক্তি ও দক্ষতার প্রশিক্ষণে প্রচেষ্টা চালানো হবে বলে জানিয়েছেন ইউয়ান কুই রেন।

বৈঠকে শ্রেষ্ঠ মানদণ্ডের বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে সদস্যরা নানা প্রস্তাব দেন। কেউ কেউ মনে করেন, শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের ওপর মনোযোগ দেওয়ার পাশাপাশি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণে যত বেশি সুযোগ দেওয়া যাবে তত ভালো, যাতে প্রত্যেক শিক্ষার্থী সমান শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ পেতে পারেন।

শ্রেষ্ঠ মানদণ্ডের বিশ্ববিদ্যালয় শুধু সরকারি বহুমুখী বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, বরং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও পেশাগত প্রযুক্তি কলেজও অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।

চীনা শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আরো বেশি বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজকে বিশ্বের শীর্ষ শ্রেণির বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হওয়ার জন্য প্রচেষ্টা চালাতে উত্সাহ দেয় চীন সরকার, যাতে চীনের উন্নয়ন ও নির্মাণে আরো বেশি শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি প্রশিক্ষিত করা যায়। তবে বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত স্থিতিশীল ও সুষ্ঠু গবেষণার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট বিভাগের শিক্ষাদানের মান উন্নত করা এবং দেশ বিদেশের উন্নত অভিজ্ঞতা গ্রহণ করা।

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাদানের অবস্থান ও ভূমিকার প্রশংসা করেন ইউয়ান কুই রেন। তিনি বলেন, বেসরকারি শিক্ষাদান চীনের শিক্ষাদান ব্যবস্থা ও বহুমুখী শিক্ষা পরিসেবায় অবদান রেখেছে। শিক্ষাদান ব্যবস্থার সংস্কারে বেসরকারি স্কুলও সরকারি স্কুলের চেয়ে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বেসরকারি বা সরকারি যেটাই হোক না কেন চীনের সমাজ উন্নয়নের উত্তরাধিকারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য তা চালু হয়েছে। এটি খুবই ভালো একটি ব্যাপার। চীন সরকার ভর্তুকি ও তহবিলসহ বিভিন্ন পদ্ধতিতে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধিকার ও স্বার্থ নিশ্চিত করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

সম্প্রতি চীনা শিক্ষামন্ত্রী ইউয়ান কুই রেন মহা গণভবনে বলেন, চীনের গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকরা প্রত্যন্ত অঞ্চলের বাচ্চাদের শিক্ষা গ্রহণে বিরাট অবদান রেখেছেন। চীন সরকার এমন শিক্ষকদের সম্মানপদক প্রদান করবে।

সিপিপিসিসি'র বৈঠকে তিনি বলেন, বর্তমানে চীনের শহর ও গ্রামাঞ্চলের শিক্ষাদানে ব্যাপক ব্যবধান রয়েছে। গ্রামাঞ্চলের শিক্ষাদানের সমস্যা সমাধান করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে শিক্ষক। গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কাজে চীন সরকার নানান ধরনের সমর্থন দেবে।এর মধ্যে রয়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে আরো বেশি শিক্ষক পাঠানো, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে গ্রামাঞ্চলে পরিসেবা দিতে উত্সাহ দেওয়া, গ্রামাঞ্চলের শিক্ষকদের ভর্তুকি নীতি প্রণয়ন করা এবং দেশের মধ্যে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ পরিকল্পনা চালু করা ইত্যাদি ইত্যাদি।

চলতি বছরের শরতকালে চীনের শানসি প্রদেশের উচ্চ বিদ্যালয়ে বিনা খরচের শিক্ষা নীতি চালু হবে

চীনের শানসি প্রদেশের গভর্নর লৌ ছিন চিয়ান সম্প্রতি দুই অধিবেশন চলাকালে সংবাদমাধ্যমের কাছে বলেন, চলতি বছরের শরত্কালীন সেমিস্টার থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩ বছরের বিনা খরচের শিক্ষা নীতি চালু করা হবে।

জানা গেছে, ত্রয়োদশ পাঁচসালা পরিকল্পনা চলাকালে শানসি প্রদেশে সার্বিকভাবে প্রিস্কুল থেকে উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত ১৩ বছরের মধ্যে বিনা খরচের শিক্ষা নীতি চালু করা হবে।

বর্তমানে প্রদেশটিতে ৯ বছরের বাধ্যতামূলক শিক্ষা ও ১ বছরের বিনা খরচের প্রিস্কুল নীতি বাস্তবায়িত হয়েছে।

শরত্কালীন সেমিস্টার থেকে উচ্চ বিদ্যালয়ের তিন বছরের বিনা খরচের শিক্ষা নীতি প্রায় ৮.৫ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

চীনের চলচ্চিত্র পরিচালক বেসরকারি চলচ্চিত্র পরিচালক প্রশিক্ষণ স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন

সম্প্রতি সিপিপিসিসি'র সদস্য, চীনের বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ফেং সিয়াও কাং এবং চাং কুও লি যৌথভাবে চলচ্চিত্র খাতের পেশাগত ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন বলে প্রস্তাব দিয়েছেন সিপিপিসিসি'র বৈঠকে।

মেক আপ, পোষাক, দৃশ্যসজ্জা ও আলোকসজ্জাসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এ স্কুলে।

বর্তমানে চীনের চলচ্চিত্র উন্নয়নের পরিস্থিতি ভালো, তবে চলচ্চিত্র শিল্পের ব্যবস্থাপনা দুর্বল, যার সঙ্গে হলিউডের চলচ্চিত্র নির্মাণের মানের অনেক ব্যবধান রয়েছে। এ ব্যবধান শুধু প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত নয়, বরং পেশাগত কর্মীদের গুণগতমানের সঙ্গেও সম্পর্কিত।

সংশ্লিষ্ট জরিপ থেকে জানা গেছে, চলচ্চিত্র খাতে মেক আপ, পোষাক ও দৃশ্যসজ্জাসহ বিভিন্ন সেক্টরে পেশাগত কর্মীর অনেক বেশি অভাব রয়েছে।

প্রতি বছর স্কুলটি থেকে ১০ হাজার প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি হলে চীনা চলচ্চিত্রের গুণগতমান উন্নত হবে বলে মন্তব্য করেন পরিচালক ফেং সিয়াও কাং।

তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণের মেয়াদ খুব বেশি নয়, প্রায় ২ বছরের মধ্যে চলচ্চিত্রের মৌলিক জ্ঞান শেখানো হবে, তারপর বিভিন্ন কাজে পাঠানো হবে। প্রশিক্ষণের কাজে হলিউডের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে বলেও উল্লেখ করেন পরিচালক ফেং।

আচ্ছা, প্রিয় শ্রোতাবন্ধুরা, এতক্ষণ আপনারা চলতি বছরের চীনের দুই অধিবেশনের শিক্ষাসম্পর্কিত কিছু তথ্য শুনলেন।

এখন আমরা চীনের চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনোমিকস (জেইউএফই)-র কিছু পরিচয় আপনাদের কাছে তুলে ধরবো।

চীনের অর্থ মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও চিয়াংশি প্রাদেশিক সরকারের যৌথ উদ্যোগে চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনোমিকস (জেইউএফই) প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টি চিয়াংশি প্রদেশের রাজধানী নানছাং-এ অবস্থিত। চারটি শাখা ক্যাম্পাস নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় গঠিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ দারুণ সুন্দর ও আকর্ষণীয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট আয়তন প্রায় ১৪৭ হেক্টর। শান্ত, স্নিগ্ধ ক্যাম্পাসটিতে রয়েছে ভীষণ আকর্ষণীয় ছোট হ্রদ। এর রয়েছে বৈশিষ্ট্যময় স্থাপত্য।

এমন বৈশিষ্ট্যময় স্থাপত্যের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি চীনের সবচেয়ে সুন্দর ক্যাম্পাসের অন্যতম হিসেবে আখ্যায়িত।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২১টি স্কুল, ৫৮টি আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামস, ৯৬টি মাস্টার্স ডিগ্রি প্রোগ্রামস, ৩৩টি ডক্টরাল প্রোগ্রামস এবং ২৮টি পোস্ট-ডক্টরাল প্রোগ্রামস রয়েছে ।

২০০৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি চীনের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী ওয়েন চিয়া পাও এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসন্ত উত্সব পালন করেন এবং একটি অতি ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রশংসা করেন।

বিজ্ঞান গবেষণার কর্মে বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক সাফল্যও অর্জন করেছে। ২০১৪ সালে চীনের জাতীয় সমাজ ও বিজ্ঞান তহবিলে ২৬টি প্রকল্পের আবেদন করে এ বিশ্ববিদ্যালয়। চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গবেষণা প্রকল্পের নামতালিকায় ২৬তম অবস্থানে রয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ১৬০০ জন শিক্ষক রয়েছেন, তাদের মধ্যে অধ্যাপক প্রায় ২৬০ জন, সহযোগী অধ্যাপক প্রায় ৪৭০ জন, বিদেশি শিক্ষক ৩৮ জন। তারা চিয়াংশি প্রদেশের উচ্চ বিদ্যালয়ে বিভিন্ন প্রধান বিষয়ের দায়িত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেন।

তা ছাড়া, দেশ বিদেশের ৩৩০ জনেরও বেশি বিশেষজ্ঞ ও শিল্পপতিকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০ হাজারেরও বেশি। গত কয়েক বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের কর্মসংস্থানের সংখ্যা চিয়াংশি প্রদেশে শীর্ষ স্থানে দাঁড়িয়েছে।

উন্মুক্ত নীতি চালু করার পাশাপাশি চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনোমিকস অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেনসহ বিশ্বের ১৮টি দেশের ৮৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। বর্তমানে বিভিন্ন পর্যায়ের ৮৪টি শিক্ষার্থী বিনিময় প্রকল্প রয়েছে।

১৯৯৮ সালে চীন-মার্কিন ও চীন-অস্ট্রেলিয়া যৌথ উদ্যোগে কোর্স চালু করা হয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে।

২০১১ সাল থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্বের ৪২টি দেশ ও অঞ্চলের ৩০০টিরও বেশি এসিসিএ পরীক্ষাগারে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়েছে।

২০০২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আন্তর্জাতিক একাডেমি স্থাপন করার পর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং, ইন্টারন্যাশনাল ইকোনোমিকস অ্যান্ড কমার্স, আইএফসি, চার্টার্ড ইকোনোমিকস ইত্যাদি প্রধান বিষয় চালু করা হয়।

২০০৩ সাল থেকে ১০০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী ব্রিটেন, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি ও ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনিময় প্রকল্পে অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৩০০ জনেরও বেশি শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী পরবর্তীতে অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন।

আচ্ছা, প্রিয় শ্রোতা, সময় দ্রুত চলে যায়, আজকের অনুষ্ঠানও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে এলো। শেষ করার আগে আমরা সবাই মিলে চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফিন্যান্স অ্যান্ড ইকোনোমিকস-এর সঙ্গীত শুনবো।

আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্কে কোনো মতামত থাকলে আমাদের চিঠি লিখতে ভুলবেন না। আমাদের যোগাযোগ ঠিকানা ben@cri.com.cn ,caoyanhua@cri.com.cn

সময় মতো আমাদের অনুষ্ঠান শুনতে না পারলে বা শুনতে মিস কলে আমাদের বাংলা বিভাগের ওয়েবসাইটে শুনতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা www.bengali.cri.cn.

তাহলে এবার বিদায় নিচ্ছি। আগামী সপ্তাহে একই সময়ে একই দিনে আবার কথা হবে। সবাই ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন। থাকুন সুস্থ ও আনন্দে। যাইচিয়ান। (সুবর্ণা/টুটুল)

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040