মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গবেষণাদলে কাজ করছেন চীনা শিক্ষার্থী লুও চিয়া লুন
  2016-03-07 16:52:15  cri

 


সুপ্রিয় শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা ভালো আছেন তো? সুদূর বেইজিং থেকে সবাইকে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমাদের আজকের 'বিদ্যাবার্তা' অনুষ্ঠানটি। আর এ অনুষ্ঠানে আপনাদের সঙ্গে রয়েছি সুবর্ণা এবং টুটুল।

আজকের অনুষ্ঠানে আপনারা মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গবেষণাদলে কাজ করা চীনা শিক্ষার্থী লুও চিয়া লুনসহ শিক্ষাসম্পর্কিত কয়েকটি খবর শুনবেন।

প্রথম খবরটি মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গবেষণাদলে কাজ করা চীনা শিক্ষার্থী লুও চিয়া লুনের সঙ্গে সম্পর্কিত ।

২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মার্কিন ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন, ক্যালিফোর্নিয়া বিজ্ঞান একাডেমি, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এবং দ্য লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি (এলআইজিও) বিজ্ঞান সহযোগিতা সংস্থার বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আবিষ্কারের কথা ঘোষণা করেন। এ খবর সারা বিশ্বে বিস্ময় সৃষ্টি করে।

এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গবেষণাদলে কাজ করছেন একজন চীনা নাগরিক। তার নাম লুও চিয়া লুন। তিনি দক্ষিণ চীনের কুয়াংচৌ শহরের অধিবাসী। তিনি মার্কিন কার্লটন একাডেমিতে লেখাপড়া করেন।

মহাকর্ষীয় তরঙ্গ নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি দলটির দায়িত্বশীল ব্যক্তি অধ্যাপক নেলসন ক্রিস্টেনসেনর সঙ্গে সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাতকার দেন।

চীনের কুয়াংচৌ শহরের থিয়ানহো উচ্চ বিদ্যালয়ে তিনি লেখাপড়া করেছেন। তার বিদ্যালয়ের শিক্ষক ম্যাডাম থান বলেন, মেধা আর নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে লুও চিয়া লুন এলআইজিও-তে অন্তর্ভুক্ত হন।

যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাবরেটরিতে লুও চিয়া লুন সংবাদমাধ্যমের কাছে ভিডিও সাক্ষাতকার দেওয়ার সময় বলেন, প্রায় হাজার হাজার কর্মী মহাকর্ষীয় তরঙ্গ অনুসন্ধান কাজে অংশ নেন। তার দলে ৫০ জনেরও বেশি সদস্য ছিলেন। অনুসন্ধান যন্ত্রপাতির পরিমাপ তথ্যের বিবেচনা ও গবেষণা হলো তার মূল দায়িত্ব। কেউ বলেছেন মহাকর্ষীয় তরঙ্গের অনুসন্ধান কাজ যেন আমি শাংহাইতে একটি পাথর ফেলে দেই এবং অন্য একজন একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে এ পাথর ফেলার জন্য সৃষ্ট তরঙ্গ পরীক্ষা করে।

লুও চিয়া লুন এ কথা দিয়ে তার অনুসন্ধান কাজের জটিলতা বর্ণনা করেন। যন্ত্রের মাধ্যমে কোটি কোটি পরিসংখ্যান অনুসন্ধান করা যায়, তবে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আবিষ্কার করার জন্য গবেষকদের কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনেক বিশ্লেষণ কাজ সম্পন্ন করতে হয়।

মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গবেষণাদলে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে নিজেদের সৌভাগ্য বলে মনে করেন লুও চিয়া লুন।

২০১৩ সালের গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে তিনি এ দলে যোগ দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে তার গবেষণা কর্ম অন্য কর্মীদের চেয়ে একটু সহজ। তিনি দলের অন্য একজন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে জ্যোতির্বিদ্যার একটি উদাহরণ নিয়ে গাণিতিক সূত্র প্রমাণ করেন।

এ গাণিতিক সূত্র আসলে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ থাকার একটি পদ্ধতি, যদিও তা সরাসরিভাবে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ প্রমাণ করতে সক্ষম নয়, তবে গাণিতিক সূত্রের মাধ্যমে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ থাকার তাত্ত্বিক ভিত্তি নিশ্চিত করে।

লুও শক্তিশালী চরিত্রর অধিকারী। মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গবেষণার কাজ অতি জটিল। অনেকে সহ্য করতে না পেরে অন্য ক্ষেত্র বা প্রকল্পে মনোযোগ দেন। মহাকর্ষীয় তরঙ্গ প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট গবেষণা কর্ম সম্পন্ন করার জন্য প্রতিদিন রাত দুইটা-তিনটা পর্যন্ত লাইব্রেরিতে থাকতে হয়েছে লুও চিয়া লুনকে।

এলআইজিও-র প্রযুক্তি উন্নত করার আগে লুও চিয়া লুনের গবেষণাদল পঞ্চম বা ষষ্ঠবারের মতো পরিসংখ্যান থেকে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ খুঁজে বের করতেন।

যন্ত্রপাতি উন্নত হওয়ার পর তারা মহাকর্ষীয় তরঙ্গের বর্ণালী খুঁজে বের করার জন্য প্রচেষ্টা চালান। অবশেষে মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আবিষ্কৃত হয় এবং মহান বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের ১০০ বছরের আগের ভবিষ্যদ্বাণী প্রমাণিত হয়।

এ প্রকল্পের অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। তারা কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে নানা দিকের গবেষণা কাজের দায়িত্ব পালন করেন। বিদেশী শিক্ষার্থীদের কল্পনা ও চিন্তাধারা অতুলনীয় বলে মনে করেন লুও। তিনি বলেন, তারা সবসময় একটি নতুন অনুমান দাখিল করে তারপর পরীক্ষার মাধ্যমে তা অনুমানের সম্ভাবনা প্রমাণ করেন। তাদের চেয়ে আমি চীনা শিক্ষার্থী হিসেবে ধৈর্য নিয়ে বিভিন্ন পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করি, যা গবেষণা কাজের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।

উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ম্যাডাম থান লুও চিয়া লুনের কথা উল্লেখ করে নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করেন। ছোটবেলা থেকেই লুও একজন শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী এবং প্রতিবারের পরীক্ষায় ক্লাসের প্রথম বা দ্বিতীয় হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ম্যাডাম থান।

ম্যাডাম থান বলেন, বিভিন্ন বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে লুও চিয়া লুন অন্যদের চেয়ে আরো গভীরভাবে চিন্তা করেছেন এবং বিশ্লেষণ করেছেন।

একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সমান গুণের দুটি জিনিস পারস্পরিক প্রভাব নিয়ে ব্যাখ্যা করার সময় অসমান গুণের দুটি জিনিসের পারস্পরিক প্রভাব কি রকম তা নিয়ে বিশ্লেষণ করেন লুও। উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়াকালে সাধারণ আপেক্ষিকতার প্রতি অনেক আগ্রহী লুও এ সংক্রান্ত অনেক বই কেনেন। নিজের লেখাপড়া বা উন্নয়ন সম্পর্কে বিস্তারিত পরিকল্পনা করা এবং সে চরিত্রের কারণে অনেক চমত্কার সুযোগ ধরে রেখেছেন লুও।

ছোটবেলা থেকে তার বাবা মা লুও চিয়া লুনের পছন্দকে সম্মান করেন এবং নানাভাবে সমর্থন দেন। যেমন জ্যোতির্বিদ্যার প্রতি তার অনেক আগ্রহ থাকার কারণে রাতে আকাশের তারা ও চাঁদ পর্যবেক্ষণের জন্য তার বাবা-মা সময় দিয়েছেন। তা ছাড়া, বাড়িতে তার জন্য একটি ছোট পরীক্ষাগার স্থাপন করেন এবং সহজ পরীক্ষার যন্ত্রপাতি কিনে দেন।

পরিবারের শিক্ষাদান সম্পর্কে লুও চিয়া লুনের মা ম্যাডাম লি বলেন, উন্মুক্ত শিক্ষাদান হলো তার পদ্ধতি।

উচ্চবিদ্যালয়ে লেখাপড়ার সময় লুও চিয়া লুন বিদেশে লেখাপড়ার সিদ্ধান্ত নিন। তখন তারা এ সিদ্ধান্তকে সমর্থন দেন। ছোটবেলা থেকে নিজের সন্তানকে বিশ্বাস করেন এবং তার নিজের ব্যাপার নিয়ে তার সিদ্ধান্তকে সবসময়ই গুরুত্ব দেন।

এমন উন্মুক্ত শিক্ষাদানের কারণে বাচ্চা বড় হওয়ার পর সমাজে সহজভাবে মিশতে পারে বলে মন্তব্য করেন ম্যাডাম লি। লেখাপড়া শেষে খুব সম্ভবত চীনে ফিরে আসবেন তিনি। কারণ তার বাড়ি ও জন্মস্থান চীনে।

চীনের তাইওয়ানের কলেজস্নাতকদের বেতন প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের চেয়ে বেশি

সম্প্রতি চীনের তাইওয়ান প্রদেশের বিখ্যাত রেনলি ব্যাংকের ২০১৫ সালের বার্ষিক আয় সম্পর্কিত একটি তদন্ত প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, তাইওয়ানের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী গ্রহণের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে বলে স্নাতকদের ডিগ্রির মূল্য অনেক কমে গেছে। ডক্টরেটধারী ছাড়া গত বছর স্নাতক ও মাস্টার্স ডিগ্রিধারীদের আয় কিছু হ্রাস পেয়েছে। তাদের মধ্যে মাস্টার্সধারীদের আয় অনেক হ্রাস পেয়েছে।

তাইওয়ানের শ্রমিকদের আয় সম্পর্কে চারটি পরিবর্তন ঘটেছে। ২০১৪ সালের চেয়ে গড়পড়তা প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ২.৬ শতাংশ, সিনিয়র কর্মীর আয় নতুন কর্মীর চেয়ে বেশি বৃদ্ধি হয়েছে। উচ্চশিক্ষিত কর্মীর আয় আগের মতো কলেজের স্নাতকদের চেয়ে বেশি নয়।

২০১৫ সালে কলেজের স্নাতকদের আয় প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের চেয়ে বেশি। তা ছাড়া, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কর্মীদের আয় ব্যাপকভাবে বেড়েছে।

এ সম্পর্কে রেনলি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক লি তা হুয়া বলেন, গত কয়েক বছরে তাইওয়ানের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, এর ফলে তাইওয়ানের অধিকাংশ যুবক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তবে প্রযুক্তিবিষয়ক কলেজের স্নাতকরা পেশাগত প্রযুক্তি অর্জন করার জন্য আরো সহজভাবে চাকরি পেতে পারেন এবং তাদের আয়ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের চেয়ে বেশি।

অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হওয়ার পর ভালো চাকরি খুঁজে বের করতে না পারার কারণে মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য আবেদন করে থাকেন। ফলে মাস্টার্সধারীদের সংখ্যা বেড়ে যায় এবং ভালো চাকরি পাওয়া আরো কঠিন হয়ে যায়।

বিশ্বের অর্থনৈতিক মন্দার কারণে গত কয়েক বছরে তাইওয়ানের শিল্পপ্রতিষ্ঠান নতুন কর্মীদের বেতন প্রদানে আরো কঠোর ব্যবস্থা নেয়। কর্মীদের লেখাপড়ার ডিগ্রি, জীবনের অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন যোগ্যতা এখন প্রায় একই মানে দাঁড়িয়েছে।

উচ্চশিক্ষিতদের চাকরিতে যোগ দেওয়ার কয়েক বছর পর নিজেদের প্রাধান্য দেখা দেয়, তখন তাদের দক্ষতা অনুসারে পদোন্নতি ও আয় বৃদ্ধি হবে বলে বিশ্লেষণ করেন মি. লি।

মার্কিন শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা শিক্ষার্থী গ্রহণের সংখ্যা কমে গেছে

২০১৩ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩১১৫, ১৫৭৮০ ও ১৮৪০০ জনে দাঁড়িয়েছে। বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ২০.৩৩ শতাংশ ও ১৬.৬ শতাংশ। তা থেকে বোঝা যায়, প্রতি বছর চীনা শিক্ষার্থীর ভর্তির হার হ্রাস হয়েছে। তবে চীনা শিক্ষার্থীদের আবেদনের সংখ্যা অনেক বেড়েছে।এমন অবস্থায় ভর্তির জটিলতা অনেক বেড়েছে।

মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতে চাইলে এসএটি পরীক্ষায় পাস করতে হবে। ২০০৮ সালে প্রায় ১০ হাজার চীনা শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেন, তবে ২০১৫ সালে এ সংখ্যা ৩ লাখেরও বেশি হয়। চীনের মূলভূভাগসহ হংকং প্রশাসনিক অঞ্চল, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামসহ এশিয়ার বিভিন্ন স্থানের এসএটি পরীক্ষা কেন্দ্রে চীনা শিক্ষার্থী দেখা যায়। এর ফলে মার্কিন শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএটি ভর্তির স্কোর অনেক বেড়ে গেছে।

তাছাড়া, এ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সুপারিশ চিঠি প্রয়োজন।

মার্কিন শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রক্রিয়ায় সাক্ষাতকারে অংশ নিতে হবে। শুধু পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে হবে-এমনটি এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র প্রাধান্য নয়।শিক্ষার্থীর নেতৃত্ব দক্ষতা ও চরিত্রের প্রতি আরো গুরুত্ব দেওয়া হয়।

পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫ সালে ভর্তি করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৭৮ শতাংশ দাতব্য কাজে সেবা দিয়েছে, ৬৬ শতাংশের খেলাধুলার প্রাধান্য রয়েছে, ছাত্র সমিতিতে চমত্কার দায়িত্ব পালন করেছে ৪১ শতাংশ এবং সংগীতের বিশিষ্টতার শিক্ষার্থী প্রায় ৩৭ শতাংশ ।

মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় সামাজিক তত্পরতা ও খেলাধুলা তত্পরতার ওপর বেশ গুরুত্ব দেয়। কারণ সামাজিক তত্পরতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সমাজকে বুঝতে পারবে, পৃথিবীকে বিশ্লেষণ করতে পারবে । খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থা ও প্রতিযোগিতার চরিত্র তৈরি হবে ।

সুপ্রিয় শ্রোতাবন্ধুরা, সময় দ্রুত চলে যায়, আমাদের আলাপের সঙ্গে সঙ্গে আজকের অনুষ্ঠানও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে এলো। তবে এ অনুষ্ঠান সম্পর্কে কোনো মতামত থাকলে আমাদের চিঠি লিখতে ভুলবেন না। আমাদের যোগাযোগ ঠিকানা ben@cri.com.cn,caoyanhua@cri.com.cn

রেডিও'র মাধ্যমে আমাদের অনুষ্ঠান শুনতে না পারলে আমাদের বাংলা বিভাগের ওয়েবসাইটে তা শুনতে পারবেন।

আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা www.bengali@cri.cn

এবার তাহলে বিদায়। আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবারো আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। থাকুন সুন্দর ও আনন্দে। যাইচিয়ান।

'বিদ্যাবার্তা' পরিবেশনায় ছাওইয়ানহুয়া সুবর্ণা ও এনামুল হক টুটুল।

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040