0221jiankang
|
১. তুলসিপাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখুন। চা তৈরির সময় লিকারে সামান্য তুলসি গুড়া মিশিয়ে দিলে চা এর স্বাদ ভালো আসবে,ঠাণ্ডা জনিত সমস্যাও দূর হবে।
২. সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে,প্রতিদিন ছোট এক কাপ দই খেলে ঠাণ্ডা সংক্রমণের পরিমাণ কমিয়ে দেয় শতকরা ২৫ ভাগ। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন,দইয়ে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় কার্যকর।
৩. ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা সারাতে মধুর জুড়ি নাই। শীতের রাতে মধু খেয়ে ঘুমাতে পারেন। প্রতিদিন সকালে গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খেলে বেশি উপকার পাবেন।
৪. লেবুতে থাকা ভিটামিন সি এবং লৌহ ঠাণ্ডাজ্বর জাতীয় রোগের বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকর। এতে আরও রয়েছে পটাসিয়াম যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুকে সক্রিয় রাখে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৫. ঠাণ্ডায় যারা ফুসফুস বা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা,হাঁচি, কাশি,অ্যালার্জির সমস্যা,বুকে শ্লেষ্মা জমাসহ নানা সমস্যায় থাকেন তাদের জন্য খুবই উপকারী আদা-চা। শীতে নিয়মিত আদা-চা খেলে এ ধরণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
৬. ছোট বাচ্চাদের বেলায় সর্দি কাশির সঙ্গে সঙ্গে ডায়রিয়া জনিত রোগও বাড়তে পারে। কারণ এই সময় রোটা ভাইরাসের আক্রমণও বেড়ে যায়। বাচ্চাকে সব সময় ফোটানো পানি খাওয়ানো উচিত। রাস্তার খাবার,কাটা ফল,কোল্ড ড্রিংক ইত্যাদি না খাওয়ানোই ভালো।
(ওয়াং হাইমান উর্মি/মান্না)