২০১৫ সালের চীনের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং ও শিক্ষা সম্পর্কিত কিছু তথ্য
  2016-02-15 19:10:05  cri

 


সুপ্রিয় শ্রোতাবন্ধুরা, সবাই ভালো আছেন তো? সুদূর পেইচিং থেকে আপনাদের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমাদের নিয়মিত সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান 'বিদ্যাবার্তা'। আর এ আয়োজনে আপনাদের সঙ্গে আছি সুবর্ণা ও এনামুল হক টুটুল।

প্রিয় শ্রোতা, সময় দ্রুত চলে যায়, চলে যায় আপন মনে, নীরবে। কারো জন্য অপেক্ষা করে না সে। আর এভাবে আমাদের কাছে ফিরে আসে নতুন দিন, নতুন মাস, নতুন বছর।

দেখতে দেখতে চীনের বসন্ত উত্সবের ছুটি শেষ হবে, চলে আসবে বসন্তকাল। যথানিয়মে সবকিছু চলতে থাকবে আগের মতোই।

গেল বছরে চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং আগের মতোই প্রকাশিত হয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের শুরুতে এ র‍্যাংকিং সম্পর্কে আমরা কিছু তথ্য তুলে ধরবো। যারা চীনে লেখাপড়া করতে আসতে চান এ র‍্যাংকিং তাদেরকে বিশ্ববিদ্যালয় বেছে নিতে সহায়তা করবে বলে আশা আমাদের।

চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং সাধারণত বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে চীনের বিভিন্ন প্রদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সংশ্লিষ্ট তথ্য, পরিসংখ্যান সংগ্রহ করার পর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন। সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের বহুমুখী কার্যক্রম, অবস্থা, শিক্ষকদের যোগ্যতাসহ বিভিন্ন খাত বিবেচনা করে এ র‍্যাংকিং তৈরি করা হয়।

বহুমুখী কার্যক্রম ও প্রতিযোগিতামূলক ক্ষমতার দিক বিবেচনা করে ২০১৫ সালের চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং প্রকাশ করা হয়েছে।

এ র‍্যাংকিংয়ের প্রথম ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো পেইচিং বিশ্ববিদ্যালয়, চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়, ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, শাংহাই যোগাযোগ বিশ্ববিদ্যালয়, ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়, শানতুং বিশ্ববিদ্যালয়, উহান বিশ্ববিদ্যালয়, চিলিন বিশ্ববিদ্যালয়, চোংশান বিশ্ববিদ্যালয় এবং নানচিং বিশ্ববিদ্যালয়।

চীনের 'ক' শ্রেণির বিশ্ববিদ্যালয় চীনের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়, যা দেশটিতে শিক্ষাদানের শীর্ষ মানের প্রতীক। ২০১৫ সালের জরিপ থেকে জানা গেছে, বর্তমানে চীনে 'ক' শ্রেণির বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ২৩টি। সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গুনগতমান ভালো, শিক্ষকদের শিক্ষাদান ও গবেষণার মান চমত্কার।

এ তালিকা অনুসারে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পেইচিং বিশ্ববিদ্যালয়, থোংচি বিশ্ববিদ্যালয়, চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়, ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়, শানতুং বিশ্ববিদ্যালয়, শাংহাই যোগাযোগ বিশ্ববিদ্যালয়, নানখাই বিশ্ববিদ্যালয়, চায়না পিপলস বিশ্ববিদ্যালয়, চোংশান বিশ্ববিদ্যালয়।

বহুমুখী প্রতিযোগিতায় পেইচিং বিশ্ববিদ্যালয় শীর্ষ স্থানে রয়েছে। চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ও ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এদের মধ্যে পেইচিং বিশ্ববিদ্যালয় ও ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় রাজধানী পেইচিংয়ে অবস্থিত।

শিক্ষকদের শিক্ষাদানের মানের দিক বিবেচনায় ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দাঁড়িয়েছে শীর্ষ স্থানে এবং চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ও পেইচিং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে।

আচ্ছা, প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আপনারা চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাংকিং সম্পর্কিত কিছু তথ্য শুনলেন।

এখন পেইচিং নর্মাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মি. কু মিং ইউয়ানের লেখা একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধের বিষয় শুনবেন।

শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি এ প্রবন্ধটি লিখেছেন । ইউনেস্কোর প্রকাশিত শিক্ষা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন গবেষণা করার পর তিনি এ প্রবন্ধ লিখেছেন।

এ প্রবন্ধের শিরোনাম হলো 'শিক্ষা ভাবনা: সারা বিশ্বের অভিন্ন স্বার্থের চিন্তাধারার পরিবর্তন'। এ প্রবন্ধটি বিশ্বের শিক্ষার উন্নয়নের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। লেখক বিশ্বের নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়ে শিক্ষার দায়িত্ব ও সংস্কার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন প্রবন্ধটিতে। জ্ঞান, লেখাপড়া ও শিক্ষাদানের সংজ্ঞা পুনরায় নির্ধারণ করতে হবে বলে মতামত দিয়েছেন প্রবন্ধে। লেখক মানবধর্মের ভিত্তিতে শিক্ষাদান করা, জীবন ও মানবজাতির মর্যাদাকে সম্মান করা, সমান অধিকার, সমাজের ন্যায় ও সংস্কৃতির বহুমুখী প্রেক্ষাপটে যৌথভাবে দায়িত্ব বহন করার কথা উল্লেখ করেছেন প্রবন্ধে।

প্রবন্ধে তিনি বলেছেন, শিশু, নারী, প্রতিবন্ধী, অভিবাসী, আদিবাসী মানুষ ও বৃদ্ধসহ সবাই শিক্ষার অধিকার ভোগ করতে পারে। সেই সঙ্গে জীবনে শিক্ষাদানে আরো নমনীয় পদ্ধতি অনুসন্ধান করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শিক্ষা সারা বিশ্বের অভিন্ন স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ বিষয়ে অধ্যাপক কু'র প্রবন্ধে বিশ্লেষণ করে বলা হয়েছে যে, ইউনেস্কোর প্রতিবেদন শিক্ষার মানবতাবাদী মর্মের ওপর নজর রেখেছে। শিক্ষাগ্রহণ করা মানবজাতির বেঁচে থাকা ও উন্নয়নের অধিকার। শিক্ষাদানে জীবন, ন্যায় ও সমতাকে সম্মান করতে হবে, যাতে মানুষ মর্যাদাসহ সুখে জীবন কাটাতে পারেন।

আন্তর্জাতিক আলোচনা সভায় শিক্ষা সবসময় মানবিক অধিকার ও কল্যাণকর কর্তব্য হিসেবে আখ্যায়িত হয়। শিক্ষা একটি মৌলিক অধিকার, যা মানবজাতির অন্যান্য অধিকার বাস্তবায়নে সহায়তা করে। তা থেকে বোঝা যায় একটি দেশকে শিক্ষার অধিকারকে সম্মান ও রক্ষা করতে হবে।

বর্তমানে সমাজ ও অর্থনীতির সংস্কারের কারণে শিক্ষার মাধ্যমে লোকজনের চিন্তাভাবনার পদ্ধতি ও মূল্যবোধের পরিবর্তন হবে বলে জানানো হয়েছে প্রবন্ধে।

অতীতকালে লোকজন লেখাপড়াকে স্বাভাবিক শিক্ষা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন,তবে অনেক জ্ঞান ও দক্ষতা অনুশীলনের মাধ্যমে অর্জন করা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ইন্টারনেট প্রচলিত হওয়ার পর লোকজন ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন। শিক্ষকরা এমন পরিস্থিতিতে কিভাবে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয় বুঝিয়ে দেবেন তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এ জন্য শিক্ষকদের একান্তভাবে গবেষণামূলক কাজ প্রয়োজন।

প্রবন্ধের বিষয় নিয়ে কিছু আলোচনা...........

(সংগীত)

বন্ধুরা, এতক্ষণ আপনারা পেইচিং নর্মাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মি. কু মিং ইউয়ানের লেখা একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধের বিষয় শুনলেন।

এখন আমরা বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের ১৯৩১ সালে নিউইয়র্ক স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া শিক্ষা সম্পর্কিত বক্তব্যের কিছু কিছু অংশ আপনাদের কাছে তুলে ধরবো।

"স্কুল হলো ঐতিহ্যিক জ্ঞান এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে উত্তরাধিকার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। আধুনিক অর্থনৈতিক জীবন উন্নত হবার সঙ্গে সঙ্গে পরিবারের আগের মতো শিক্ষাদানের দায়িত্ব অনেক কমে গেছে। মাঝে মাঝে লোকজন স্কুলকে একটি যন্ত্রপাতি হিসেবে আখ্যায়িত করেন,যার মাধ্যমে ব্যাপক জ্ঞান যুব প্রজন্মকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়, তবে এমন চিন্তাভাবনা ঠিক নয়।

শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় প্রত্যেকের বৈশিষ্ট্য ও চরিত্র বজায় রাখতে হবে। বৈশিষ্ট্য ও চরিত্র যদি হারিয়ে যায় তবে তা হবে সমাজের উন্নয়নের জন্য একটি দুঃখজনক ব্যাপার।

স্কুলের উদ্দেশ্য হবে স্বাধীনভাবে কাজ করা ও চিন্তা করা লোকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। আমার অভিজ্ঞতায় ব্রিটেনের স্কুলের ব্যবস্থা এ উদ্দেশ্যে অনুসারে চালু হয়েছে। তাই শিক্ষাদানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হবে শিক্ষার্থীদের বাস্তব কার্যক্রম চালু করতে উত্সাহ দেওয়া।

একটি কবিতা মুখস্থ করা, একটি প্রবন্ধ রচনা করা অর্থাত্ একটি প্রবন্ধের অনুবাদ করা এসব অভিজ্ঞতা স্কুলের শিক্ষকদের জন্য খুবই পরিচিত ব্যাপার। তবে ভিন্ন পদ্ধতিতে এসব কাজ করলে ভিন্ন ধরনের প্রভাব তৈরি হবে।

বাচ্চাদের আগ্রহ ও উত্সাহের সাথে শিক্ষাদান করলে খুবই কার্যকর ও ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। যদি বিভিন্ন পড়াশোনার কাজ বাধ্যতামূলকভাবে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়,তাহলে লেখাপড়ার বিষয় তাদের মনে কোনো সুখ ও সন্তোষ তৈরি করবে না, বরং একটি নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি হবে।

আমার ধারণায় স্কুলের জন্য সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল ভয়ঙ্কর কথা বা প্রশাসনিক পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। এভাবে শিক্ষার্থীদের অনুভূতি ও আত্মবিশ্বাস ধ্বংস করা হয়। মানবজাতির চরিত্রে প্রশংসা ও সম্মান প্রয়োজন। প্রত্যেকেরই অন্যদের প্রশংসা ও সমর্থন দরকার, তবে বাধ্যতামূলকভাবে অন্যকে প্রশংসা করলে ব্যক্তি ও সমাজ ভীষণরকম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

প্রতিযোগিতার বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করার জন্য অনেকে ডারউইনের 'Survival of the fittest' নীতিকে উদাহরণ হিসেবে টেনে নিয়ে আসেন। তবে সেটা ঠিক নয়। 'মানুষের জীবনের লক্ষ্য শুধুমাত্র সফলতা অর্জন করা'- এমন চিন্তাভাবনা যুবকদের কাছে তুলে ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ যারা সফল হন, তাদের অন্যদের কাছ থেকে পাওয়া জিনিস অবশ্যই অন্যদেরকে প্রদান করা জিনিসের চেয়ে কম।

একজনের দক্ষতা বিবেচনা করতে হবে তার অবদানের দিক থেকে, অন্যের কাছে থেকে নেওয়া থেকে নয়। স্কুল ও জীবনের কর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হল এ কাজ করার মাধ্যমে কতটা সুখ পাওয়া যায় এবং সমাজে এর কত গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য রয়েছে।

যুবকদের মানসিক শক্তিকে উত্সাহ দেওয়া হবে স্কুলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। এমন মানসিক ভিত্তি স্থাপিত হলে জ্ঞানের দক্ষতা অর্জন করার জন্য প্রচেষ্টা চালাবে যুবকরা।

যদি আপনারা মনোযোগ দিয়ে আমার চিন্তাভাবনা শোনেন, তাহলে একটি বিষয় খুব সম্ভবত আশ্চর্যের মনে হবে আপনাদের কাছে।

তা হল কি ধরনের চিন্তাভাবনা দিয়ে যুবকদের নির্দেশনা দেয়া হবে?

লেখাপড়ার ক্লাস ও শিক্ষাদানের পদ্ধতি নিয়ে আমি কিছু বলি নি। এ সম্পর্কে আমার মনে হয় ব্যায়াম ও পর্বত আরোহণের মাধ্যমে যুবকদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি করা যায়। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে যে কোনো ধরনের শারীরিক শ্রমে খাপ খাওয়ানো সম্ভব। বুদ্ধিমত্তার প্রশিক্ষণেরও প্রায় একই অবস্থা।

স্কুলে শুধু পেশাগত জ্ঞান শেখার মাধ্যমে জীবনে সম্মুখীন বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়, সেজন্যে স্কুলকে শুধু নির্দিষ্ট জ্ঞান গ্রহণ করার একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখা উচিত নয়। তাছাড়া, স্কুলে যুবকদের প্রশিক্ষণের একটি লক্ষ্য হবে প্রত্যেকের জন্য স্বাস্থ্যকর চরিত্র গড়ে তোলা।

স্বাধীনভাবে চিন্তা করা এবং বিবেচনা করা- এমন দক্ষতার প্রশিক্ষণকে স্কুলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হিসেবে আখ্যায়িত করতে হবে। পেশাগত জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি স্বাধীনভাবে চিন্তা ও কাজ করার দক্ষতা অর্জন করলে অবশ্যই নিজেদের উন্নয়নের পথ খুঁজে পেতে পারবে। সে অন্যান্যদের চেয়ে আরো দ্রুত সমাজের অগ্রগতি ও পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সক্ষম হবে"।

বন্ধুরা, আইনস্টাইনের এমন মতামত শুনে কি মনে হলো আপনাদের? আমাদের ইমেইল করে জানাবেন প্লিজ।

শিক্ষাদানে কি কি বিষয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ? কিছু আলোচনা…

আচ্ছা, প্রিয় শ্রোতা, সময় দ্রুত চলে যায়, আজকের অনুষ্ঠানও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে এলো। আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্কে কোনো মতামত থাকলে আমাদের চিঠি লিখতে ভুলবেন না। আমাদের যোগাযোগ ঠিকানা ben@cri.com.cn ,caoyanhua@cri.com.cn

সময় মতো আমাদের অনুষ্ঠান শুনতে না পারলে বা শুনতে মিস কলে আমাদের বাংলা বিভাগের ওয়েবসাইটে শুনতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা bengali.cri.cn.

তাহলে এবার বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকুন,সুন্দর থাকুন ও সুস্থ থাকুন। আগামী সপ্তাহে একই সময়ে একই দিনে আবার কথা হবে। যাইচিয়ান।(সুবর্ণা/টুটুল)

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040