নাটোর জেলা থেকে প্রদর্শনী দেখতে এসেছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের শ্রোতাবন্ধু রাশেদুল ইসলাম।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারীতে বেশ জমে উঠেছে "ক্যামেরায় চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী" শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শতশত দর্শক প্রদর্শনীটি দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জাতীয় জাদুঘরে। প্রদর্শনী দেখতে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা থেকেও এসেছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের শ্রোতাবন্ধুরা।
গ্যালারীতে প্রদর্শীত ছবি দেখে বহু দর্শনার্থী তাদের মূল্যবান মতামত লেখেছেন "ভিজিটর বুকে"। যেখানে দর্শনার্থীদের চোখে ভালো লাগা, প্রদর্শনীর গুরুত্ব এবং প্রয়োজনীয়তার বিষয়গুলি ফুটে উঠেছে। এছাড়া সিআরআই এর বিশেষ ইন্টারভিউতেও বেশ কয়েকজন দর্শনার্থী তাদের অনুভূতি এবং ভালোলাগার কথাগুলি জানিয়েছেন।
নাটোর জেলা থেকে প্রদর্শনী দেখতে এসেছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের শ্রোতাবন্ধু রফিকুল হাসান রবিন, সোহাগ কুমার, তন্ময় কুমার, সোনাতন দাস এবং রাশেদুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান প্রধান অতিথি হিসেবে "ইমেজ অব ফ্রেন্ডশিপ বিটুইন চায়না অ্যান্ড বাংলাদেশ" শীর্ষক প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক কাজী আখতার উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশস্থ চীনা দূতাবাসের সাংস্কৃতিক কাউন্সিলর চেন শুয়াং এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, সিআরআই বাংলা বিভাগের উপপরিচালক চাও ইয়ানহুয়া (সুবর্ণা)।
"ক্যামেরায় চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী" শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী দেখে চীন আন্তর্জাতিক বেতার-কে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন শ্রোতাবন্ধু তন্ময় কুমার।
বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছরকে কেন্দ্র করে "ক্যামেরায় চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী" শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীটি যৌথভাবে আয়োজন করে চীন আন্তর্জাতিক বেতার (সিআরআই), বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর এবং বাংলাদেশস্থ
চীনা দূতাবাস।
দিদারুল ইকবাল
বাংলাদেশ মনিটর
চীন আন্তর্জাতিক বেতার
ঢাকা, বাংলাদেশ।