ইরানের বালাভি রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত
১৯২৫ সালের ১২ ডিসেম্বর ইরানের সংসদে বালাভি রাজবংশ প্রতিষ্ঠার কথা ঘোষণা করা হয়।
পিকাসোর নতুন চিত্রাংকন শান্তির কপোত বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে প্রদান করা হয়
১৯৫২ সালের ১২ ডিসেম্বর জেনিভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব সম্মেলনকে অভিনন্দন জানানোর জন্যে ফ্রান্সের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী পিকাসোর নতুন চিত্রাঙ্কন---শান্তির কপোত প্রদান করেন।তাঁর আচরণ থেকে বুঝা যায় সারা বিশ্বের জনগণের শান্তি অর্জনের সংগ্রাম একটি উচ্চ পযার্য়ে উন্নীত হয়। এটা ছিল তাঁর আঁকা মহান চিত্রাংকন শান্তির কপোত। ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে যখন প্রথম শান্তি সম্মেলনের আয়োজন করা হয় তখন তিনি তাঁর আঁকানো প্রথম শান্তি কপোত প্রদান করেন। ১৯৫০ সালের নভেম্বর তিনি তাঁর আঁকা দ্বিতীয় শান্তির কপোত দ্বিতীয় বিশ্বে শান্তি ম্মেলনে প্রদান করেন।
কোনিয়ার স্বাধীনতা
১৯৬৩ সালের ১২ ডিসেম্বর দীর্ঘকালীন দু:খদুর্দশায় নিপীড়িত কেনীয় জনগণ দীর্ঘকালীণ বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামের পর অবশেষে স্বাধীনতা অর্জন করেন। চীনের তত্কালীণ পররাষ্ট্র মন্ত্রী জেন ই আমন্ত্রণক্রমে কেনিয়ায় গিয়ে স্বাধীনতা উদযাপনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
লুসুইন গবেষণা সমিতি পেইচিংএ প্রতিষ্ঠিত
১৯৭৯ সালের ১২ ডিসেম্বর চীনের বিখ্যাত আধুনিক লেখক লুসুইন গবেষণা সমিতি পেইচিংএ প্রতিষ্ঠিত হয়। লুসুইনের সমকালীন বন্ধুরা এই সমিতির প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এই সমিতি প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয় ভবিষ্যতে অনির্দিষ্ট সময় পযর্ন্ত লুসুইনের লেখা নিয়ে গবেষণা করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ ভাড়াটে বিমান ভূপাতিত
১৯৮৫ সালের ১২ ডিসেম্বর ভোরবেলায় যুক্তরাষ্ট্রের একটি বে-সামরিক ভাড়াটে বিমান ক্যানাডার নিউফান্ডল্যান্ডেভূপাতিত হয়। বিমানের ২৫০ জন যাত্রী আর ৮জন ক্রু সদস্য প্রাণ হারান।
ইন্দোনেসিয়ায় ভূমিকম্পে হাজারাধিক লোকের প্রাণহানি
১৯৯২ সালের ১২ ডিসেম্বর বিকেলে ইন্দোনেসিয়ায় রিখটার স্কেলে৬. ৮ ডিগ্রির ভূমিকম্প হয়। ১ হাজার ২ শোরও বেশী লোক এই ভূমিকম্পে হতাহত হয়। ভূমিকম্পে বিরাটাকারের সুনামিও সৃষ্টি হয়।
সাংহাইয়ের ১ নম্বর পাতাল রেলপথ চালু হয়
১৯৯৪ সালের ১২ ডিসেম্বর চীনের সাংহাইয়ের ১ নম্বর পাতাল রেলপথ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়।
বিশ্বের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী কালোর্সের বিচার
১৯৯৭ সালের ১২ ডিসেম্বর বিশ্বের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী কালোসের বিচার হয়।
ইইউর শীর্ষ সম্মেলনে 'জেনিভা ইউরোপ রণনীতি' অনুমোদিত হয়
১৯৯২ সালের ১২ ডিসেম্বর দু'দিনব্যাপী ইইউর শীর্ষ সম্মেলন জেনিভায় সমাপ্ত হয়। সম্মেলনে অংশ গ্রহণকারীদের মধ্যে ' জেনিভা ইউরোপ রণনীতি' অনুমোদিত হয়। এই রণনীতির প্রধান বিষয় ছিল, কর্মসংস্থান আর অথর্নীতির বৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা জোরদার করা, নিরাপত্তা আর জীবনের মান উন্নত করা, ইইউর সংস্কার ইউরোপ আর বিশ্বের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আর সমৃদ্ধি তরান্বিত করা।
ইইউর পূর্ব মুখী সম্প্রসারণ শুরু
১৯৯৭ সালের ডিসেম্বর মাসের ১২ আর ১৩ তারিখে ইইউর শীর্ষ সম্মেলন লোকসেমবার্গেঅনুষ্ঠিত হয়। তখন থেকে মধ্য আর পূর্ব ইউরোপের কাছে ইইউর সম্প্রসারণ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
|